মার্ডার ইন দ্য ক্যাথিড্রাল
স্যাপিয়েন্স – এ্য ব্রিফ হিস্ট্রি অফ হিউম্যান কাইন্ড : অজন্তা
অ্যনালগ ২৮ X ২৮ সেমি ওয়াল ক্লক : ফ্রিফ অ্যন্সার্স টু দ্য বিগ কোশ্চেন্স : ফাস্ট ট্র্যাক(আবার
অ্যনালগ ঘড়ি, তবে এটি কব্জিতে ঝোলাবার) ফর মেন : দ্য বেস্ট অফ রাস্কিন বন্ড : দ্য স্নোজ অফ কিলিম্যাঞ্জের এন্ড অ্যদার স্টোরিজ
: দ্য কাইট রানার (আগেরটি কেউ হাসিমুখে বাড়ি নিয়ে গেছে) : দ্য লাইফ এন্ড দেথ
অফ মহাত্মা গান্ধী –
বিগত কয়েকমাসে রোদে পোড়া রোগা ডেলিভারি-বয় আমার মায়ের হাতে এইগুলি তুলে দিয়ে
গেছে। আমি বাড়ি ফিরে ফ্লিপকার্টের প্যাকেট খুলেছি। কোনও কোনও বই মাঝপথে ছেড়ে চলে
গেছি (অবশ্য ফ্লিপকার্ট কোনও মতেই দায়ী
নয়), ফিরেও এসেছি। দু-একটি বই শেষ করে ঘুমাতে পারিনি বেশ কিছু দিন। এর মাঝখানে
দেশে এক বড় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হল। পুরানো তামার পয়সার মতো ঘুম নেমে এল আমার
দু’চোখে। মাঝখানে একদিন র্যাক থেকে ‘মার্ডার ইন দ্য ক্যাথিড্রাল’ বের করে টেবিলে রেখেছি। মাঝে মাঝে পাতা ওলটাই। পুরানো ক্যাথিড্রালের
ঘন্টাধ্বনি শুনি; দেখি সিল্যুয়েট-প্রায় হত্যাদৃশ্য। ক্যাথিড্রালের ভারী দরজাটি ঠেলে
আমি আর কিছুতেই ঢুকতে পারি না…
কেন
ফ্রন্টাল বোনের থেকেও বড় ও বিস্ফোরিত, ফুটে ওঠা কনীনিকা-জাল
চোখের ধারণা এসে শেষ হয় দৃশ্য-শবাধারে
ডালা খুলবে না কেউ; শুধু তুমি কি জানো না এত অন্ধকার মোম-ট্রে
হলুদ আলোর নীচে শুয়ে থাকা রক্ত-গিনিপিগ
ছবিঃ অঞ্জন চক্রবর্তী
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন